
৬ মার্চ, ১৯৭১ তারিখে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তার টেস্ট অভিষেক ঘটে। খেলোয়াড়ী জীবনের পনের বছর তিনশত বাষট্টি দিনের মাথায় বিশ্বের প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে দশ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন।







৪ মার্চ, ১৯৮৭ তারিখে পাকিস্তান দলের বিরুদ্ধে ইজাজ ফাকিহ’র বলে লেট কাটের মাধ্যমে ব্যক্তিগত ৫৮ রানের সময় এ সম্মাননা অর্জন করেন। এ মাইল ফলক অর্জনে ১২৪ টেস্টের ২১২ ইনিংস খেলতে হয়েছে তাকে।
গাভাস্কারের ক্রিকেট জীবন থেকে অবসর গ্রহণের ছয় বছর ও ১৩৬ টেস্ট পর ২ জানুয়ারি, ১৯৯৩ তারিখে দ্বিতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে অ্যালান বর্ডার দশ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন।
দীর্ঘ দিন ছন্দে নেই চেতেশ্বর পুজারা এবং অজিঙ্ক রহাণে। তাঁদের আউট হওয়ার ধরন নিয়েও কটাক্ষ করছিলেন সমালোচকরা।
কিন্তু দল তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকার মতো কঠিন সফরে কোনও তরুণ নয়, অভিজ্ঞ পুজারা, রহাণেকেই বেছে নিয়েছে ভারত। সুনীল গাওস্করের মতে ওঁরা সেই ভরসার মান রেখেছে।







জোহানেসবার্গে ভারত হেরে গেলেও তৃতীয় দিনের শুরুতে দ্রুত রান তুলে দলকে লড়াইয়ে ফিরিয়ে এনেছিলেন পুজারা এবং রহাণে। ১১১ রানের জুটি গড়েন তাঁরা।
গাওস্কর বলেন, “ওদের অভিজ্ঞতার জন্য দল ওদের পাশে দাঁড়িয়েছে। অতীতে ওরা যে ধরনের ক্রিকেট খেলেছে, সেই জন্যই ওদের উপর ভরসা করা হয়েছে। সেটার মান রেখেছে পুজারা-রহাণে।”
ভারতের মাটিতে অভিষেক ম্যাচেই শতরান করেন শ্রেয়স আয়ার। ভারতীয় দলের সাজঘরে সুযোগের অপেক্ষায় বসে আছেন সূর্যকুমার যাদব।
তাঁদের বাদ দিয়ে অভিজ্ঞতার উপরেই ভরসা রেখেছেন রাহুল দ্রাবিড়রা। গাওস্কর বলেন, “কিছু কিছু সময় আমরা সিনিয়র ক্রিকেটারদের উপর একটু বেশিই আক্রমণাত্মক হয়ে যাই।







আসলে প্রতিভাবান তরুণরা বসে রয়েছে যে। তাদের একটু আলোয় আসা দরকার বলে মনে হয়। কিন্তু যত দিন সিনিয়র ক্রিকেটাররা রয়েছে এবং খুব খারাপ ভাবে আউট না হচ্ছে, তত দিন ওদের সুযোগ পাওয়া উচিত বলেই মনে হয়।”
দ্বিতীয় টেস্টে খেলেননি বিরাট কোহলী। প্রথম বার ভারতীয় দলকে নেতৃত্ব দেন লোকেশ রাহুল। গাওস্কর বলেন, “এই প্রথম বার বিরাট না খেললেও ভারত হারল।
সিডনিতে ড্র করেছিল। কিন্তু হারেনি কখনও। আমার মনে হয়ে ইনিংসের শুরুতে ডিন এলগার এক রানগুলো নিয়ে ভারতকে চাপে ফেলে দিয়েছিল।
ভারত যদি ঠিক মতো ফিল্ডিং সাজাতে পারত তা হলে ওই রানগুলো আটকে দেওয়া যেত। তবে আমি বলব এই টেস্টে ভারত হারেনি, দক্ষিণ আফ্রিকা জিতেছে।”







Leave a Reply