
১৮ আগস্ট, ২০০৮ তারিখে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষিক্ত হন কোহলি। একদিবসীয় ক্রিকেটে নিয়মিত অংশগ্রহণ করা স্বত্বেও তিনি টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে ২০১১ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে কিংস্টনে।







২০১১/১২ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া সফরে ভারতীয় দলের ব্যাপক বিপর্যয় ঘটে। সেখানে জ্যেষ্ঠ খেলোয়াড়গণ ব্যর্থ হলেও কোহলি অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে অ্যাডিলেডে তার প্রথম শতক করেন।
এছাড়াও, বাংলাদেশ-ভারত-শ্রীলঙ্কায় যৌথভাবে অনুষ্ঠিত ২০১১ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটের শিরোপা বিজয়ী দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি।
দ্বিতীয় টেস্ট শুরুর আগে অনুশীলনের সময় বোঝা যায়নি। অনুশীলনের বেশ কিছু ছবি প্রকাশ করেছিলেন ভারতের টেস্ট দলের অধিনায়ক বিরাট কোহলী। কিন্তু টসের সময় দেখা গেল দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক ডিন এলগারের সঙ্গে নামলেন লোকেশ রাহুল।
তিনি জানালেন, পিঠের ব্যথায় খেলতে পারবেন না কোহলী। সেই পিঠের ব্যথা, যা চার বছর আগেও ভুগিয়েছিল ভারতের টেস্ট অধিনায়ককে।
২০১৮ সালে কাউন্টি ক্রিকেট খেলার কথা ছিল কোহলীর। সারে-র সঙ্গে কথা এগিয়েছিল। সেই সময় হঠাৎ তাঁর পিঠে ব্যথা শুরু হয়। চিকিৎসকরা তাঁকে পরামর্শ দেন আগামী টেস্ট সিরিজ খেলতে চাইলে কাউন্টি না খেলে তাঁর বিশ্রাম নেওয়া উচিত। সেটাই করেন কোহলী।







পুজারা-রহাণে ব্যর্থ, কার পরামর্শে কঠিন পিচে ব্যাট হাতে সফল অশ্বিন
এই ধরনের সমস্যা খুব গুরুতর নয়। সারাতে অস্ত্রোপচারেরও প্রয়োজন হয় না। দরকার বিশ্রাম। সাধারণত পিঠের কোনও পেশীতে এই সমস্যা দেখা দেয়।
সেই পেশীর অতিরিক্ত ব্যবহার বা কোনও চোটের কারণেও পেশীতে সমস্যা হতে পারে। তবে বয়স বাড়লে তখন এই সমস্যা সারতে একটু বেশি সময় লাগে।
কোহলী নিজের ফিটনেস নিয়ে কতটা সচেতন তা প্রায় সবাই জানেন। দিনের একটা বড় সময় তিনি শরীরচর্চায় কাটান। অনেক ভার তোলেন। তার ফলে পিঠে সমস্যা দেখা দেওয়া স্বাভাবিক বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
চার বছর আগে এই কারণেই পিঠে ব্যথা হয়েছিল ভারতের টেস্ট অধিনায়কের। এখন দেখার তৃতীয় টেস্টের আগে কোহলী সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন কি না।







Leave a Reply