সম্প্রতি দেশে আরেকটি ঘটনা জন্ম দেয় বেশ আলোচনার। ইবি শিক্ষার্থী তিন্নীর ঘটনাও বেশ সাড়া ফেলে দেশের মধ্যে।
এ দিকে ইবি শিক্সার্থীর এই ঘটনায় তার সাবেক দুলা ভাইকে প্রধান আসামী করে মামলা করার পর পরই তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
এর পর থেকেই তিনি হাজতে থাকতে শুরু করেন। তবে এবার জানা গেল নতুন খবর। তিন্নির মৃ’/ত্যু’/র ঘটনায় প্রধান আসামি জামিরুল ইসলাম জোয়ারদার ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।







তিনি জানান, প্রধান আসামি জামিরুল ইসলাম জোয়ারদারকে গত বুধবার ভোররাতে মাগুরা জেলা শহরের ভায়না এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ওই দিন তাঁকে আদালতে হাজির হয় এবং মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শৈলকুপা থানার পরিদর্শক মহসীন আলী সাত দিনের পুলিশ রিমান্ডের আবেদন জানান। আদালত তিন দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন।
আজ ছিল রিমান্ডের শেষ দিন। দুপুরের দিকে জামিরুলকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত তাঁর দেওয়া আট পাতার জবানবন্দি রেকর্ড করেন বিচারক।







জবানবন্দিতে তিন্নির মৃ’/ত্যু’/র/ বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরেছেন জামিরুল। জবানবন্দি রেকর্ড করা শেষে কঠোর নিরাপত্তায় রাতেই জামিরুলকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
আট পাতার জবানবন্দিতে তিন্নির মৃ’/ত্যু’/র বিষয়ে জামিরুল কী ধরনের তথ্য দিয়েছেন তা তদন্তের স্বার্থে প্রকাশ করতে রাজি হননি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার।
গত ১ অক্টোবর মধ্য রাতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রী উলফাত আরা তিন্নিকে নিজ বাড়ির একটি কক্ষ থেকে ঝু’/ল’/ন্ত অ’/ব’/স্থা’/য় পরিবারের সদস্যরা উদ্ধার করেন।







সেদিন রাতে তিন্নির মেজ বোন স্কুলশিক্ষক ইফ্ফাত আরা মুন্নির সাবেক স্বামী জামিরুল তাঁদের বাড়িতে গিয়ে অকথ্য ভাষার গা’/লি’/গা’/লা’/জ ও ভাঙচুর করেন। এ ঘটনার পরে তি’/ন্নি আ’/ত্ম’/হ’/ত্যা করেন।
এ দিকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের এই মেধাবী ছাত্রীকে হারিয়ে বেশ শোকাহত তার সহপাঠী থেকে শুরু করে সেখানকার শিক্ষকরাও। আর এই কারনে তারা চালিয়েছেন আন্দোলনও।
ঘটনার পর পরই তিন্নির মার নেতৃত্বে জমিরুল সহ ৫ জনকে আসামী করে মামলা করা হয়। এর পরই তাদের সকলকে গ্রেফতার করা হয়।






