
অনুষ্ঠিত ২০০৮ সালের আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপের শিরোপা বিজয়ী ভারতীয় দলের অধিনায়ক ছিলেন তিনি এবং এর কয়েকমাস পরে ১৯ বছর বয়সে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ভারতের হয়ে ওয়ান ডে তে অভিষেক হয়েছিল তাঁর।







তিনি শীঘ্রই ওয়ানডে তে মিডল অর্ডারে নিয়মিত হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন এবং ২০১১ সালের বিশ্বকাপ ভারততের জয়ই দলের সদস্য ছিলেন। তিনি ২০১১ সালে টেস্ট অভিষেক করেছিলেন এবং ২০১৩ সালের মধ্যে অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্টে শতরান করে নিজেকে একজন টেস্টে ক্রিকেটার প্রমাণ করেছিলেন।
সিরিজ হারের মূল কারণ ব্যাটিং ব্যর্থতা। কিন্তু ব্যাটসম্যানদের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ করেননি কোহলি। উল্টে দলের সার্বিক ব্যর্থতা মেনে নিলেন ভারতের টেস্ট অধিনায়ক। পিছিয়ে পড়েও যে প্রোটিয়ারা দুরন্ত কামব্যাক করেছে সেটা মেনে নেন ভারতের ক্যপ্টেন







১-০ তে এগিয়ে গিয়েও ২-১ এ সিরিজ হারতে হল ভারত কে । এর আগেও এগিয়ে থেকে সিরিজ হেরে ফিরতে হয়েছে ভারতকে। এবার সেই ট্রেন্ড বদলানোর সুযোগ ছিল।
বর্তমান দক্ষিণ আফ্রিকা দলের থেকে সবদিকে ঢেরগুণ এগিয়ে টিম ইন্ডিয়া। সেই অর্থে দেখতে গেলে দুই দলের কোনও তুলনাই হয় না। কিন্তু তা ও এলগারের দল টেক্কা দিলো ভারত কে ।
বিরাট বলেন, ‘ব্যাটিং ব্যর্থতার জন্য আমরা হেরেছি। আমাদের ব্যাটিংয়ে নজর দিতে হবে। সবার আশা ছিল আমরা দক্ষিণ আফ্রিকাকে ওদের দেশেই হারাব। কিন্তু মেনে নিতে হবে আমরা সেটা পারিনি। এই জায়গা থেকে ফিরে আসতে হবে।’ ঋষভ পন্থের প্রশংসা করেন কোহলি।







বিরাট কোহলি আরও বলেন যে , সিরিজ উপভোগ্য হয়েছে। দুই দলের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকা দারুণভাবে ফিরে এসেছে। শেষ দুটো টেস্ট খুব ভাল খেলেছে।
বিশেষ করে বিদেশ সফরে ধারাবাহিকতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা সেটা দেখাতে পারিনি।’ দলের হতশ্রী ব্যাটিং নিয়ে সরব না হলেও, বুঝিয়ে দিলেন ব্যাটিংয়ে উন্নতি প্রয়োজন।আমরা মনঃসংযোগ হারিয়ে ফেলেছিলাম। সেটাই ফ্যাক্টর হয়ে গিয়েছে।
ধারাবাহিকতা না দেখাতে পারাই ব্যর্থতার কারণ, সিরিজ শেষে জানিয়ে দিলেন বিরাট কোহলি।বুধবার থেকে শুরু একদিনের সিরিজ শুরু হচ্ছে সেখানে আবার ভারতীয় দল ঘুরে দাঁড়াতে পারে কিনা সেটার দিকে তাকিয়ে ক্রিকেট মহল ।







Leave a Reply